এ সময় তারা চর কলাগাছিতে থাকা ১’শ একর খাস জমির মধ্যে হাসপাতাল নির্মাণের জন্য ২০ একর জায়গা পরিদর্শন করেন। এরপর চীনা কর্তৃপক্ষ সরেজমিনে পরিদর্শন করে হাসপাতাল নির্মাণের জন্য সর্ব উৎকৃষ্ট জায়গায় নির্ধারণ করবেন। গঙ্গাচড়া উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা মাহমুদ হাসান মৃধা বলেন, হাসপাতাল নির্মাণের জন্য তিস্তা নদীর বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করছেন কর্তৃপক্ষ। এরই প্রেক্ষিতে গঙ্গাচড়ার একটি চর এলাকা পরিদর্শন করেছে চীনা প্রতিনিধি দল। গঙ্গাচড়ায় আধুনিকমানের হাসপাতাল হলে নদীভাঙ্গন কবলিত এলাকার মানুষসহ উত্তরবঙ্গের বিপুল সংখ্যক জনগোষ্ঠী উপকৃত হবে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রংপুর জেলা কমিটির আহ্বায়ক ইমরান আহমেদ বলেন, ভারত যেদিন চিকিৎসা ভিসা বন্ধ করে দিয়েছে সেদিনই চিকিৎসা ক্ষেত্র বাংলাদেশীদের নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়। এই সম্ভবনাকে সফল করতে চীনা কর্তৃপক্ষ রংপুর বিভাগে বিশ্বমানের ১০০০ শয্যার হাসপাতাল তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। ভৌগোলিক অবস্থান ও বিভাগীয় সদর দপ্তর বিবেচনায় রংপুর জেলায় এই হাসপাতাল স্থাপন করার বিষয়টি এখন গণমানুষের দাবিতে পরিণত হয়েছে।