বুধবার (১ অক্টোবর) সকালে বিসিবির নির্বাচন কার্যালয়ে নিজে উপস্থিত হয়ে মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন তিনি। যদিও প্রার্থিতা প্রত্যাহারের বিষয়ে তামিম নিজে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু বলেননি। তবে দীর্ঘদিন ধরেই বিসিবির আসন্ন নির্বাচন নিয়ে নানা অভিযোগ করে আসছিলেন এই সাবেক অধিনায়ক।
একই দিনে আরও বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। যাদের মধ্যে রয়েছেন সাঈদ ইব্রাহিম আহমেদ, ইসরাফিল খসরু, সৈয়দ বোরহানুল ইসলাম এবং রফিকুল ইসলাম বাবুর মতো পরিচালক পদপ্রার্থীরা। এই প্রার্থীরা শেষ মুহূর্তে সরে দাঁড়ানোয় নির্বাচনকে ঘিরে তৈরি হওয়া বিতর্ক আরও বেড়েছে।
বুধবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত পরিচালক পদের প্রার্থিতা বাতিলের শেষ সময়। এরপর দুপুর ২টায় চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে।
প্রসঙ্গত, আগামী ৬ অক্টোবর বিসিবি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। বিসিবির গঠনতন্ত্র অনুসারে পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচন মূলত তিনটি ক্যাটাগরিতে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। বিসিবির ২৫ সদস্যের পরিচালনা পর্ষদ গঠিত হবে কাউন্সিলরদের ভোটের মাধ্যমে।
বিসিবির গঠনতন্ত্রে ১৭১ জন কাউন্সিলরের ৭৬ জনই ঢাকার ক্লাব থেকে আসেন। আবার বোর্ডের ২৫ সদস্যের মধ্যে ১২ জন আসেন ক্লাব ক্রিকেট থেকে। বিভাগীয় ও আঞ্চলিক পর্যায় থেকে আসেন ১০ জন। জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ক্যাটাগরিতে আসেন একজন এবং জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) কোটায় ২ জন আসেন। এরপর নির্বাচিত পরিচালকদের ভোটে বিসিবির সভাপতি বেছে নেয়া হবে।