শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তিনি দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর পরিদর্শনে এসে উপরোক্ত কথাগুলি বলেন।তিনি
প্রথমে হাকিমপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে পৌছালে তাঁকে ফুলেল শুভেচছা জানান উপজেলা প্রশাসন। এরপর বাংলাদেশ পুলিশের পক্ষ একটি চৌকস দল গার্ড অফ অনার প্রদান করেন। পরে তিনি সীমান্তের জিরো পয়েন্টে ডাকবাংলোতে কিছু সময় বিশ্রাম করেন তিনি। পরে তিনি হিলি স্থলবন্দরের বে-সরকারি অপারেটর পানামা র্পোটের অভ্যান্তরে প্রবেশ কার্যক্রম পরিদর্শন করেন এবং সন্তোষ প্রকাশ করেন।
এরপর উপস্থিত গণমাধ্যম কর্মী ও স্থানীয় ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্য বলেন, আজ ছুটির দিনে হিলি স্থলবন্দর এসেছি। খুব ভালো লেগেছে এখানকার কার্যক্রম দেখে। এখানে যারা কর্মরত আছেন তারা সবাই আন্তরিকতার সাথে কাজ করছেন এটা খুবই ভালো। তবে আমাদের বন্দর দিয়ে আমদানি যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে পাশাপাশি রফতানি বৃদ্ধির আহবান জানায়। এতে সরকারের রাজস্ব আয় ও বৃদ্ধি পাবে।
তিনি আরও জানান, দেশের এই গুরুত্বপূর্ণ বন্দর দিয়ে আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য কিভাবে বাড়ানো যায় সেই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
হিলি স্থলবন্দরের বেহাল রাস্তার বিষয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, এখানে আমাদের চিপ ইন্জিনিয়ার আছেন। তার সাথে কথা বলেছি কাজ চলছে তবে কাজের গতি ধীরগতি। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব রাস্তার সমস্যার সমাধান করা হবে বলে জানান তিনি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন তার স্ব স্ত্রীক অতিরিক্ত সচিব মোছাঃ হুমায়রা বেগম একান্ত সচিব মোঃ রেজাউল করিম, হাকিমপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আমিনুল ইসলাম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. সাব্বির হোসেন, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. নাজমুল হক, হিলি প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. গোলাম রব্বানী, বন্দরের ব্যবসায়ী মো. মুশফিকুর চৌধুরী সহ অনেকে।