১২ মার্চ থেকে শুরু হওয়া এই উদ্যোগ সংগঠনটির নিজস্ব অর্থায়নে ও পরিকল্পনায় পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন জেলায় বাস্তবায়িত হয় ।
রমজানের কার্যক্রম সম্পর্কে সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা মোঃ শাদমান খান বলেন, “আলহামদুলিল্লাহ, ২০২০ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে আমাদের সাধ্য অনুযায়ী সামাজিক কাজ করার চেষ্টা করছি। আমরা সবাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হওয়ায় নির্দিষ্ট কোনো ফান্ড নেই, তবুও এবছর ৫টি জেলায় কার্যক্রম পরিচালনা করতে পেরেছি। সারা বছর দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আমাদের উদ্যোগ চালিয়ে যেতে সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন।”
উল্লেখ্য, এস্পেয়ার বাংলাদেশ খাদ্য নিরাপত্তার চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা এবং বাংলাদেশের সামাজিক সমস্যার টেকসই সমাধান প্রচারে নিবেদিত। ২০২০ সালে প্রতিষ্ঠিত সংস্থাটির লক্ষ্য উদ্ভাবনী, পরিবেশ বান্ধব এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক পদ্ধতির মাধ্যমে সম্প্রদায়ের ক্ষমতায়ন করা।
এস্পেয়ার বাংলাদেশের মতে, টেকসই অনুশীলন দীর্ঘমেয়াদী পরিবেশগত এবং সামাজিক সুস্থতার গ্যারান্টি দেবে, স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধি করবে এবং সমাজে জীবনযাত্রার মান উন্নত করবে। কমিউনিটি বেস প্রকল্প এবং কৌশলগত অংশীদারিত্বের মাধ্যমে, বাংলাদেশের নাগরিক এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য দীর্ঘস্থায়ী উপকারী পরিবর্তন আনতে কাজ করছে।