1. onlinesokalerbani@gmail.com : Md Hozrot Ali : Md Hozrot Ali
  2. iqbalbarabil80@gmail.com : Sokaler Bani : Iqbal Sumon
  3. sharifuzzamanmdiqbal@gmail.com : Md Hozrot Ali : Md Hozrot Ali
গঙ্গাচড়ায় নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে বিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণ | দৈনিক সকালের বাণী
শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:২০ পূর্বাহ্ন
Notice :
This Website is Under Construction ...

গঙ্গাচড়ায় নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে বিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণ

গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
  • আপলোডের সময় : শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১৯ জন দেখেছেন

রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার গজঘন্টা ইউনিয়নের উমর বালাপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন একাডেমিক ভবনের নির্মাণ কাজে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সরজমিনে ও স্থানীয় সুত্রে জানা যায় ,নির্মাণ কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে নিম্নমানের সামগ্রী। নিয়মানুযায়ী প্রকল্পস্থলে নির্মাণ কাজের বিবরণ সংবলিত সাইনবোর্ড থাকার কথা থাকলেও তা টাঙ্গানো হয়নি। ফলে এই কাজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে বলে এলাকাবাসী দাবী করছেন । নিম্নমানের ইট,বালু, খোয়া ও জংধরা রড দিয়ে চলছে নির্মাণ কাজ।

 

স্কুলের অভ্যন্তরীণ ঢালাই কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে দুই-তিন নম্বর ও নম্বরবিহীন নিম্নমানের ইটের খোয়া। পা দিয়ে একটু জোরে চাপ দিলেই গুঁড়ো হয়ে যাচ্ছে ইটগুলো। তবে সিডিউলে উন্নতমানের ইট, পাথর ও রড, সিমেন্ট দিয়ে কাজ করার কথা উল্লেখ থাকলেও বাস্তবতায় তা দেখা যাচ্ছে না । স্থানীয় বাসিন্দা নুরুল ইসলাম বলেন,স্কুলের প্রধান শিক্ষক এবং স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতির স্বেচ্ছাচারিতা আর নীরব ভূমিকার কারণে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিম্নমানের সামগ্রী ও নম্বরবিহীন এসব ইট,নিম্নমানের বালু,জংধরা রড ব্যবহার করে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে। স্থানীয় দোকানদার শরিফুল ইসলাম বলেন, ডালাই দেওয়ার পর থেকে শুধুমাত্র একদিন পানি দেওয়া হয়েছে। এই ঢালাই ভেঙ্গে পরবে বলে দাবি করে বলেন এই কাজ আবার নতুন করে হওয়া দরকার।

প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমানের কাছে স্কুল ভবন নির্মাণ কাজের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কাজের গুনগত মান সম্পর্কে ঠিকাদার আমাকে বলেছে সিডিউল অনুযায়ী কাজ হচ্ছে এবং উপজেলা ইন্জিনিয়ারের পরামর্শ ক্রমেই কাজ হচ্ছে। এ বিষয়ে সঙ্গীতা এন্টারপ্রাইজ ঠিকাদারি প্রতিষ এর স্বত্বাধীকারি ও সেতু বলেন, বালু পাওয়া যাচ্ছে না এবং দলীয় কারণে কাজ বন্ধ করে রেখেছি। আপনারা এতদিন কোথায় ছিলেন এটা তো একটা মরা কাজ। উপজেলা প্রকৌশলী মজিদুল ইসলাম বলেন,বিষয়টি আমার জানা ছিল না। আমি আগামীকাল নিজে গিয়ে দেখবো।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত দৈনিক সকালের বাণী
Theme Designed BY Kh Raad ( Frilix Group )