সভায় পরামর্শমূলক বক্তব্য রাখেন, রৌমারী সরকারী ডিগ্রী কলেজের সাবেক অধ্যাপক আব্দুল আউয়াল, প্রভাষক আনজুমান আরা, রৌমারী মহিলা ডিগ্রী কলেজের প্রভাষক আক্তারুজ্জামান আক্তার, সমাজকর্মী মহিউদ্দীন মহির, সংবাদকর্মী জিতেন চন্দ্র দাস, মাসুদ পারভেজ রুবেল ও সহকারী শিক্ষিকা উফাত জাহান, আরডিআরএস বাংলাদেশ ট্রোসা-২ প্রকল্পের প্রজেক্ট অফিসার খায়রন্নেসা সরকার। এছাড়াও উপজেলার তিন ইউনিয়নের জেলে সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
তারা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন নদ-নদী, খাল- বিলের মাছ কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ হলেও মানুষের তৈরী অনেক কারনই এর জন্য দায়ী।
তারা বলেন, কৃষিতে কীটনাশকের ব্যবহার, মাছ ধরায় ক্ষতিকর চায়না জাল, কারেন্ট জাল, গ্যাস ট্যাবলেট, কারেন্ট শকের ব্যবহার মাছসহ জলের অন্যান্য উদ্ভিদ ও প্রাণের ক্ষতি করছে। পোনা মাছ ও ডিম ওয়ালা মাছ ধরার কারনেও মাছের বিস্তার কম হয়। সভায় সমস্যা তুলে ধরার পাশাপাশি মৎস্য আবাসস্থল পুনরুদ্ধারে মাছ ধরায় ক্ষতিকর পদ্ধতি বন্ধে সচেতনতা বৃদ্ধি, মাছের ডিম ছাড়ার সময় মাছ নির্ভর জেলেদের খাদ্য সহায়তা দিয়ে মাছ ধরা থেকে বিরত রাখা, জলাশয়গুলোতে শুষ্ক মৌসুমে পানি সংরক্ষণের ব্যবস্থা করাসহ জলজ উদ্ভিদের বিস্তার ঘটানোর পরামর্শও দেন তারা।