এ সময় বক্তারা যুদ্ধ চলাকালীন সময়ের স্মৃতিচারণ করে বলেন, “অনেক সময় মুক্তিযুদ্ধ না করেও অনেকে মুক্তিযোদ্ধার সম্মান ভোগ করছেন। আমরা যুদ্ধ করেছি, কিন্তু সরকার আমাদের সেভাবে স্বীকৃতি দেয়নি। আমরা চাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাদের স্বীকৃতি দিক। অনেক বীরাঙ্গনা আজ মানবেতর জীবনযাপন করছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য যে টাকা সরকার বরাদ্দ করেছে, তা যেন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারাই পান।”
শ্রদ্ধা নিবেদনকালে উপস্থিত ছিলেন ৭১ সহযোগী মুক্তিযোদ্ধার পরিষদের সভাপতি রফিকুল ইসলাম বুলু, সহ-সভাপতি আব্দুল খালেক মন্টু, সদর উপজেলা সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ আলী সিকদার, কুড়িগ্রাম জেলার সহ-সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আলী, রাজারহাট থানা সভাপতি আবু বক্কর সিদ্দিক, বীরাঙ্গনা কহিনুর বেগম, হরিদেশ বমন প্রমুখ।