বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে শিক্ষক,শিক্ষার্থী,ছাত্রদল,ছাত্রশিবির,কৃষক, শ্রমিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ছিলেন মনে করিয়ে দিয়ে তা কারো বাপ-দাদার একক সম্পত্তি নয় বলেও সাফ জানিয়ে দেন তারা।এ সময় তারা বলেন,প্রকৃত ছাত্র আন্দোলনের আদর্শের সাথে বেঈমানি করে গত ৩ এপ্রিল দেয়া বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ডিমলা উপজেলার চারশত সদস্যের ভুয়া কমিটি তারা কোনোভাবেই মেনে নেবেন না।ইতিমধ্যে প্রহসনের সেই কমিটিতে নাম থাকা অনেকেই ধিক্কার জানিয়ে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন।প্রকৃত আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বিশ্বাস ঘাতকতা করে এই কমিটি করা হয়েছে বলে দাবি করে তারা আরও বলেন, আমাদের রক্ত, ঘাম ঝড়িয়ে আদায় করা আন্দোলনকে পুঁজি করে কেউ যদি ব্যক্তি স্বার্থ হাসিলের চেষ্টা করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে। প্রকৃত ছাত্র নেতৃত্বের অধীনে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে তারা দ্রুততম সময়ের মধ্যে এই ভুয়া কমিটি বাতিল করতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতাদের হস্তক্ষেপ কামনার পাশাপাশি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা পরিচয়দানকারী চাঁদাবাজদের প্রশ্রয় না দিতে প্রশাসনসহ সকলকে আহ্বান জানান।
উল্লেখ্যঃ গত ৩ এপ্রিল বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ডিমলা উপজেলার চারশত বিশিষ্ট কমিটি অনুমোদন দেয়া হলে শুরু হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনা ঝড়।
কমিটি ঘোষণার পর পরই তাতে নাম থাকা বিভিন্ন পদের একাধিক নেতা স্বেচ্ছায় পদত্যাগের কথা উল্লেখ করে ফেসবুকে পোস্ট দেন।