1. [email protected] : Md Hozrot Ali : Md Hozrot Ali
  2. [email protected] : Sokaler Bani : Iqbal Sumon
  3. [email protected] : Md Hozrot Ali : Md Hozrot Ali
পার্বতীপুরে ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন, মানুষের ভোগান্তি | দৈনিক সকালের বাণী
সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:১৩ পূর্বাহ্ন

পার্বতীপুরে ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন, মানুষের ভোগান্তি

পার্বতীপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
  • আপলোডের সময় : রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৫১ জন দেখেছেন

দিনাজপুরের পার্বতীপুরে প্রত্যন্ত পল্লীতে ১০ ঘন্টা পর বিদ্যুৎহীন ছিল। বিদ্যুৎহীন অবস্থায় চরম ভোগান্তির শিকার হয়েছেন উপজেলার ৮০ হাজার পল্লীবিদ্যুত গ্রাহক। গতকাল শনিবার সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যে ৬টা পর্যন্ত পার্বতীপুর উপজেলায় বিদ্যুৎ ছিল না। উপজেলার মোমিনপুর ইউনিয়ন দোয়ানিয়া গ্রামের শাহানাজ পারভীন নামের এক স্কুল শিক্ষিকা বলেন, ফ্রিজে মাছ, খাবার রান্না, দুধ এসব সংরক্ষণ করে রাখি। ছোট বাচ্চার দুধও নষ্ট হয়ে গেছে। কিন্তু শনিবার সকাল থেকে বিদ্যুৎ নেই, সন্ধ্যায় দেখি সব পচে গন্ধ বের হচ্ছে।

 

সব এখন ফেলে দিতে হচ্ছে। বিদ্যুৎ না থাকলে মানুষ কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, সেটা কেউ বোঝে না। গ্রাহকদের অভিযোগ, এমনকি পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিস থেকে জানানো হয়নি। এমনকি এলাকায় মাইকিং করা হয়নি। চন্ডিপুর ইউনিয়নের বসিরবানিয়া গ্রামের আনিছ রহমান বলেন, শনিবার সকাল ৮টার পর বিদ্যুৎ চলে যায়। এর মধ্যেই ট্যাংকের পানি শেষ হয়ে গেছে। এমন কি ওয়াশরুমে ব্যবহারের পানিও ছিল না। আমার স্ত্রী তো পাশের বাড়ি থেকে পানি এনে রান্না-বান্না সারছে। উপজেলার হামিদপুর ইউনিয়ন পাতরাপাড়া গ্রামের আব্দুল সালাম বলেন, সকাল ৮টার পর থেকে বিদ্যুৎ নেই, বারবার ফোন দিলেও কর্তৃপক্ষ ধরেন না। বিদ্যুতের বিষয়ে কোনো তথ্যও জানতে পারছি না। লোকজনকেও কিছু বলতে পারি না।

 

শনিবার রাত ৮টায় দিনাজপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ পার্বতীপুর জোনাল কার্যালয়ের মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মো. জহুরুল হক বলেন, সৈয়দপুর সাব স্টেশনের গ্রিড মেইনটেন্যান্সের কারনে বিদ্যুৎ ছিল না। সন্ধ্যে ৬ টার পর থেকে বিদ্যুৎ স্বাভাবিক হয়ে এসেছে। উপজেলার পল্লী বিদ্যুতের ৮০ হাজার গ্রাহক রয়েছে। ১৭ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা থাকলে মিলছে ৮/৯ মেগাওয়াট। ফলে কোন কোন এলাকায় বিদ্যুৎ আসা-যাওয়া করে থাকে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত দৈনিক সকালের বাণী
Theme Designed BY Kh Raad ( Frilix Group )