সভায় সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. নুর-ই- আলম সিদ্দিকী, সৈয়দপুর আর্মি ক্যাম্প ইনচার্জ, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মেহদী ইমাম, সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আব্দুল ওয়াদুদ, সৈয়দপুর রাজিৈনতক জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক শাহীন আকতার, সৈয়দপুর প্রেস ক্লাবের আহবায়ক মো. শওকত হায়াত শাহ্, বিএনপি নেতা আনিস আনসারী, উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারী মাওলানা মো. মাজহারুল ইসলাম, জামায়াতে ইসলামীর সৈয়দপুর উপজেলা শাখার নায়েবে আমীর ও আল-ফারুক একাডেমির প্রধান শিক্ষক শফিকুল ইসলামসহ অন্যান্য উপস্থিত ছিলেন।
সাদপন্থী ও যোবায়েরপন্থী উভয় পক্ষের পাঁচজন করে প্রতিনিধি (সদস্য) নিয়ে ওই সভায় সকলের ব্যাপক আলাপ আলোচনার মধ্যদিয়ে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে বিরোধী নিষ্পত্তির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। সভায় সকলের একমতের ভিত্তিতে উভয় পক্ষ তা মেনে নেয়। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২৯ ডিসেম্বর এবং ২ জানুয়ারী এর মধ্যে সরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী উভয় পক্ষ পূর্বের ন্যায় পৃথক পৃথকভাবে নিজ নিজ সাপ্তাহিক মাশওয়ারা এবং শবগুজারী ও অন্যান্য আমল করবেন।
সে অনুযায়ী সাদপন্থীগণ সপ্তাহের প্রতি মঙ্গলবার সাপ্তাহিক মাশওয়ারা এবং বৃহস্পতিবার শবগুজারী করবেন। আর যোবায়েরপন্থীগণ সপ্তাহের প্রতি সোমবার সাপ্তাহিক পরামর্শ এবং বুধবার শবগুজারী করবেন। অন্যান্য জোড় বা অনুষ্ঠানগুলো পৃথক পৃথক তারিখে সমঝোতার ভিত্তিতে পরিচালনা করবেন। আগামী ২৭ নভেম্বর থেকে তাদের আমল করা শুরু হবে।
আর উভয় পক্ষের কর্মকান্ডগুলো মনিটরিং করার জন্য একটি মনিটরিং কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাদের কর্মকান্ডগুলো মনিটরিং করতে সৈয়দপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মেহদী ইমাম ও থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল ওয়াদুদ সহ অন্যান্য সদস্যগণকে দায়িত্ব প্রদান করা হয়।