1. [email protected] : Md Hozrot Ali : Md Hozrot Ali
  2. [email protected] : Sokaler Bani : Iqbal Sumon
  3. [email protected] : Md Hozrot Ali : Md Hozrot Ali
গরমে হাইড্রেটেড থাকতে পানির সঙ্গে যা মেশানো যাবে! | দৈনিক সকালের বাণী
রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ০৯:২৫ অপরাহ্ন

গরমে হাইড্রেটেড থাকতে পানির সঙ্গে যা মেশানো যাবে!

লাইফস্টাইল
  • আপলোডের সময় : রবিবার, ৪ মে, ২০২৫
  • ৩৫ জন দেখেছেন

ঝলমলে দিন এবং ঘাম ঝরানো সময়- গরমে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এমনই অনুভূত হয়। যদিও এর সমাধানে পানি প্রথম পছন্দ, তবে তাপের কারণে শরীর যা কিছু হারায় তার সবটুকু এই পানি ফিরিয়ে দিতে পারে না। সাধারণ পানি হাইড্রেট করে। তবে কখনও কখনও শরীরের একটু অতিরিক্ত সাহায্যের প্রয়োজন হয়। এমন কিছু যা গভীরে যায়, দ্রুত পুনরুজ্জীবিত করে এবং সামগ্রিক সুস্থতা বজায় রাখে। চলুন জেনে নেওয়া যাক পানির সঙ্গে কী মিশিয়ে খেলে তা এসময় বেশি উপকার দেবে-

 

১. গুড়

গুড় হলো আয়রন এবং প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থে পূর্ণ। যা ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে, বিশেষ করে যখন শরীর ঘামের মাধ্যমে লবণ হারায়। পানিতে অল্প গুড় যোগ করলে পানীয়টি কিছুটা মিষ্টি এবং পুষ্টিকর হয়। গুড়ের পানির সঙ্গে লেবু মিশিয়ে পান করতে পারেন। এটি শক্তির মাত্রা বজায় রাখে, ক্লান্তি প্রতিরোধ করে এবং পটাসিয়ামের পরিমাণের কারণে পেশীর খিঁচুনি কমাতেও সাহায্য করে।

২. সমুদ্রের লবণ

এই লবণ পরিমিত ব্যবহার করলে তাপজনিত ডিহাইড্রেশনের সময় শরীরকে প্রয়োজনীয় তরল এবং খনিজ পদার্থ ধরে রাখতে সাহায্য করে। সামুদ্রিক লবণে ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং পটাসিয়ামের মতো ট্রেস উপাদান থাকে। এগুলো খনিজ পদার্থ যা ঘামের ফলে শরীর থেকে বের হয়ে যায়। পানিতে এক চিমটি সামুদ্রিক লবণ মিশিয়ে পান করলে তা ডিহাইড্রেশন রোধে বেশি কাজ করে।

৩. তুলসি

তুলসির শক্তিশালী অ্যাডাপটোজেনিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা শরীরকে তাপের চাপের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে এবং অভ্যন্তরীণভাবে ঠান্ডা থাকতে সাহায্য করে। পানিতে তুলসি পাতা মিশিয়ে দিলে প্রদাহ-বিরোধী এবং ডিটক্সিফাইং প্রভাব পড়ে। এটি পরিপাকতন্ত্রকে ঠান্ডা করে, অভ্যন্তরীণ তাপ কমাতে সাহায্য করে এবং কর্টিসলের মাত্রা ভারসাম্যপূর্ণ করে, যা তীব্র গরমের অস্বস্তি বা ডিহাইড্রেশনের চাপে বাড়তে পারে।

৪. মৌরি

এটি একটি প্রাকৃতিক শীতলকারী এবং মূত্রবর্ধক যা কোষীয় স্তরে হাইড্রেশনে সহায়তা করে। রাতের বেলা পানিতে এক চা চামচ মৌরি ভিজিয়ে রেখে পরের দিন পান করলে পেট ফাঁপা রোধ করা যায় এবং পানি ধরে রাখা সম্ভব হয়। এই পানি শরীরের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে, বিশেষ করে যখন মসলাদার খাবার বা রোদের সংস্পর্শে আসার কারণে শরীরের তাপ বেড়ে যায়, তখন এটি মৃদুভাবে বিষক্রিয়া দূর করে।

৫. আমলকি

এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি হাইড্রেটিং সুপারফুড যা হারিয়ে যাওয়া খনিজ পদার্থ পূরণ করতে সাহায্য করে। আমলকির রস খেলে বা পানিতে ছোট ছোট টুকরো যোগ করলে তা শরীরকে ভেতর থেকে ঠান্ডা করে। আমলকি ত্বকের হাইড্রেশনেও সহায়তা করে এবং উচ্চ পুষ্টির ঘনত্বের কারণে গ্রীষ্মকালীন ক্লান্তির ঝুঁকি কমায়।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত দৈনিক সকালের বাণী
Theme Designed BY Kh Raad ( Frilix Group )