লালমনিরহাট রেলওয়ে বিভাগীয় ব্যবস্থাপক লিয়াকত শরীফ খানের কাছে জানতে চাইলে তিনি উল্টো প্রশ্ন করে বলেন, “রশিদ ছাড়া যাত্রীরা কেনো টাকা দিবে”। একথা বলেই তিনি কলটি কেটে দেন। পরে একাধিকবার যোগাযোগ করেও তাঁকে আর পাওয়া যায়নি।
সচেতন নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা বলছেন, রেলের অসাধু কর্মকর্তা কর্মচারীদের কারনে বড় অংকের রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার, প্রতিনিয়ত লোকসান গুনতে হচ্ছে সরকারি এই সেবাখাতকে। যা প্রতি বছর গড়ে দুই হাজার কোটি টাকার সমান।
সচেতন নাগরিক কমিটির সদস্য ও সিনিয়র সাংবাদিক আবু হাসনাত রানা বলেন, কিছু অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কারনে রেলওয়ে ঘুরে দাঁড়াতে পারছে না। রেলওয়ের আয় বাড়ানো এবং সরকারের অর্থের অপচয় রোধে দোষীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া জরুরী।