এবার এ উপজেলায় ৫০৮০ মে:টন চাল এবং ১২৪০ মে:টন ধান সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে গত ১৬ মে/২০২৪ সংগ্রহ অভিযান শুরু করে খাদ্য বিভাগ। ৪টি অটো রাইস মিল এবং ১৪৯টি হাস্কিং মিল মিলে ১৫৩ টি মিল উক্ত পরিমান খাদ্য শস্য সরবরাহের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়। কিন্তু খোলা বাজারে ধানের দাম বেশি হওয়ার কারণে মিলারদের সরবরাহে তেমন একটা আগ্রহ দেখা যায়নি। লোকসানের ভয়ে অনেকে সরবরাহই করেননি। এ অবস্থায় খাদ্য বিভাগ সংগ্রহ অভিযান নিয়ে বেশ বিপাকে পড়েন। স্থানীয় খাদ্য বিভাগের লোকজন মিল মালিকদের নানান ভাবে চাপ দিয়ে লক্ষ্যমাত্রা পুরন করে। ফলে শস্য সংগ্রহের গুণগত মান নিশ্চিত করতে পারেনি বলে জানান নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক খাদ্য গুদামে কর্মরত একজন কর্মচারী।
খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ফরিদা ইয়াসমিন অবশ্য বলেন, সঠিক মান নিশ্চিত করেই শস্য সংগ্রহ করা হয়েছে। শস্য সংগ্রহ কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রমিজ আলম বলেন, আমি একটা মিটিংয়ে আছি, পরে কথা হবে।