অধ্যক্ষর দায়িত্বহীনতার কারণে শ্রেণিকক্ষের ভগ্নদশা টয়লেট ব্যবহারের অনুপযোগী ও রোদ-বৃষ্টিতে পাঠদান ব্যাহতসহ প্রতিষ্ঠানটি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির পদে জনবল নিয়োগের কথা বলে কমপক্ষে পাঁচজনের নিকট অর্থ গ্রহণ করেও নিয়োগ প্রদান করেন নাই বলে অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর ও মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, দিনাজপুর থেকে আর্থিক লেনদেন প্রমাণিত হওয়ায় চাকরি হতে অপসারণের নির্দেশ প্রদান করা হলেও ক্ষমতার অপব্যবহার করে সে সব বিষয় ধামাচাপা দিয়েছেন। চাকরি দেওয়ার কথা বলে অর্থ আত্মসাতের বিষয়ে একটি মামলাও চলমান রয়েছে বলে জানা গেছে।
এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের পুকুর ও দোকান লিজের টাকা আত্মসাৎ, শিক্ষার্থীর উপস্থিত কম ও শিক্ষকদের মধ্যে গ্রুপিংয়ের সৃষ্টি হয়েছে।
এতোসব অনিয়মের পরও প্রতিষ্ঠান পরিচালনা পর্ষদ তার বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নিতে পারেনি। একবার তার বেতন বন্ধের সুপারিশ করা হলেও ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে নিয়মিত বেতন-ভাতা উত্তোলন করে আসছেন তিনি।
তবে এসব বিষয়ে অভিযুক্ত অধ্যক্ষর বক্তব্য নেওয়ার জন্য তার ব্যবহৃত দুটি মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করা হলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।