1. onlinesokalerbani@gmail.com : Md Hozrot Ali : Md Hozrot Ali
  2. iqbalbarabil80@gmail.com : Sokaler Bani : Iqbal Sumon
  3. sharifuzzamanmdiqbal@gmail.com : Md Hozrot Ali : Md Hozrot Ali
তিব্বতে চীনের জলবিদ্যুৎ বাঁধ, প্রভাব পড়বে ভারত ও বাংলাদেশে | দৈনিক সকালের বাণী
মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫, ১২:১৫ অপরাহ্ন

তিব্বতে চীনের জলবিদ্যুৎ বাঁধ, প্রভাব পড়বে ভারত ও বাংলাদেশে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপলোডের সময় : শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৩৩ জন দেখেছেন

চীন তিব্বতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় জলবিদ্যুৎ বাঁধ নির্মাণের একটি প্রকল্প অনুমোদন করেছে। তিব্বত মালভূমির পূর্বাংশে এই প্রকল্পের কারণে বাংলাদেশ ও ভারতের অনেক মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন।

 

চীনের মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত থ্রি জর্জেস বাঁধের উৎপাদন ক্ষমতার চেয়ে তিনগুণ বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হবে নতুন বাঁধটি থেকে। থ্রি জর্জেস বাঁধ বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় জলবিদ্যুৎ বাঁধ হিসেবে বিবেচিত।

তিব্বতের ইয়ারলুং জাংবো নদীর নিম্নভাগে বাঁধটি নির্মাণ করে বছরে তিনশো বিলিয়ন কিলোওয়াট-ঘণ্টা বিদ্যুৎ উৎপাদনের আশা করছে চীনের পাওয়ার কনস্ট্রাকশন কর্প।

 

চীনের মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত থ্রি জর্জেস বাঁধের উৎপাদন ক্ষমতার চেয়ে তিনগুণ বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হবে নতুন বাঁধটি থেকে। থ্রি জর্জেস বাঁধ বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় জলবিদ্যুৎ বাঁধ হিসেবে বিবেচিত।

নতুন এই প্রকল্প চীনের কার্বন নিরপেক্ষতার লক্ষ্যমাত্রা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার পাশাপাশি প্রকৌশলের মতো সংশ্লিষ্ট শিল্প খাতকে আরও সমৃদ্ধ করবে ও তিব্বতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করবে বলে জানিয়েছে দেশটির সরকারি বার্তাসংস্থা সিনহুয়া।

 

নতুন বাঁধটি নির্মাণে থ্রি জর্জেস বাঁধের চেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই ব্যয়ের মধ্যে প্রায় পনেরো লাখ মানুষকে অন্যত্র পুনর্বাসনের খরচও রয়েছে। থ্রি জর্জেস বাঁধ নির্মাণে ব্যয় হয়েছিল ৩৪.৮৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

চীনা কর্তৃপক্ষ অবশ্য তিব্বত প্রকল্পটির কারণে ঠিক কত সংখ্যক মানুষকে অন্যত্র সরে যেতে হবে এবং মালভূমিটির অন্যতম সমৃদ্ধ এবং বৈচিত্রময় বাস্তুসংস্থানে তার প্রভাব কী হবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানায়নি।

তবে তারা জানিয়েছে, এই বাঁধের কারণে পরিবেশ ও নিম্নভাগে পানি সরবরাহ ব্যবস্থায় বড় কোনো প্রভাব পড়বে না।

 

বাংলাদেশ এবং ভারত অবশ্য তা সত্ত্বেও বাঁধটি নিয়ে নিজেদের উদ্বেগের কথা জানিয়েছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে যে এই প্রকল্পের কারণে শুধু স্থানীয় বাস্তুসংস্থানেই পরিবর্তন নয়, নদীর নিম্নভাগের পানিপ্রবাহ ও গতিপথেও পরিবর্তন আসবে।

 

ইয়ারলুং জাংবো নদীটি তিব্বতের পর ব্রহ্মপুত্র নদ নামে ভারতের অরুণাচল ও আসাম হয়ে বাংলাদেশে পৌঁছেছে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত দৈনিক সকালের বাণী
Theme Designed BY Kh Raad ( Frilix Group )