গোরকমন্ডল কৃষ্ণানন্দ বকসি মরিচ চাষি গোবিন্দ চন্দ্র রায় জানান, বারোমাসিয়া বুকে দুই বিঘা মরিচের চাষাবাদ করেছেন। একই এলাকার ফুলকপি চাষি আজগার আলী জানান তিন বিঘা জমিতে কপির চাষ করলে দাম না থাকায় হতাশ তিনি। এ সব চরাঞ্চলের চাষিরা নানা মূখি ফসলের চাষাবাদ করে জীবন নির্বাহ করছেন। তবে বিশেষ করে মরিচ ও ফুলকপি-বাঁধা কপির দাম কমায় লোকসানের আশঙ্কা করছেন চাষীরা।
ফুলবাড়ী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোছা: নিলুফা ইয়াছমিন জানান, এ উপজেলায় আলু ৯৩৫ হেক্টর,মরিচ ৭৫ হেক্টর, বাঁধা -ফুলকপি ১২০ হেক্টর,বেগুন ৭৫ হেক্টর, ভুট্টা ১ হাজার ২২৫ হেক্টর, ডাল ১৫ হেক্টর সরিষা ২ হাজার ৮৮০ হেক্টর, কলা –টমেটো চাষাবাদ করেছে। অন্য দিকে ধরলা ও বারোমাসিয়াসহ নদীর অববাহিকার কৃষকরা আলু ১১৫ হেক্টর, মরিচ ১০ হেক্টর, বাঁধা -ফুলকপি ২৫ হেক্টর,বেগুন ১৫ হেক্টর, সরিষা ২৫ হেক্টর, ভুট্টা ৯৫০ হেক্টর, ডাল ১৫ হেক্টর, বাদাম ১৫ হেক্টর কলা ৮০ হেক্টর ও টমেটো ১০ চাষাবাদ করেছেন। আবহাওয়া অনুকূল থাকায় চরাঞ্চলের এ সকল ফসলের বাম্পার ফলন হয়েছে। আলু-মরিচ ফুলকপি ও বাঁধা কপির দাম কিছুটা কমলে লোকসান গুনতে হবে না কৃষকদের।